' name='description'/> ' name='keywords'/> Islamic Entertainment.
< 1 >
Read!
In the Name of ALLAH, Who has created man from a clot (a piece of thick coagulated blood).
< 2 >
Al-Islami
In the Name of ALLAH, Who has created man from a clot (a piece of thick coagulated blood).
< 3 >
Al-Islami
In the Name of ALLAH, Who has created man from a clot (a piece of thick coagulated blood).
< 4 >
Al-Islami
In the Name of ALLAH, Who has created man from a clot (a piece of thick coagulated blood).

Saturday, December 3, 2016

Bangla islamic song . একবার হলেও গানটি শুনুন মন ভরে যাবে।

Jele Vore Julum Kore = bangla islamic song, islamic media .

best islamic bangla song -2016 islamic media

Wednesday, October 26, 2016

আল কুরআনের দিকে ফিরে আসা

আল কুরআনের দিকে ফিরে আসা



প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন না
রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

quran-mosque

লেখকঃ উস্তাদ মুহাম্মাদ নাসীল শাহরুখ
بسم الله الرحمن الرحيم
মুসলিম হিসেবে দুনিয়া এবং আখিরাতে আমাদের সাফল্য, সম্মান ও মর্যাদা মাত্র একটি পথেই আসতে পারে – আর তা আল কুরআনকে আঁকড়ে ধরার মাধ্যমে৷ আল্লাহ তাআলা বলেন:
لَقَدْ أَنزَلْنَآ إِلَيْكُمْ كِتَبًۭا فِيهِ ذِكْرُكُمْ ۖ أَفَلَا تَعْقِلُونَ

নিশ্চয় আমি তোমাদের প্রতি এক কিতাব নাযিল করেছি, যাতে তোমাদের জন্য উপদেশ ও মর্যাদা রয়েছে, তবুও কি তোমরা বুঝবে না?



অর্থাৎ তোমাদের প্রতি আমি যে কিতাব নাযিল করেছি, সেই আল-কুরআনের অধ্যয়ন, এর শিক্ষা সম্পর্কে জ্ঞানার্জন এবং জীবনের সর্বক্ষেত্রে এর বাস্তবায়নের মাধ্যমেই তোমরা দুনিয়া ও আখিরাতে কাঙ্খিত মর্যাদা ও সাফল্য লাভ করতে পারবে। তবুও কি তোমরা বুঝবে না যে তোমাদেরকে অন্যদের ওপর কী শ্রেষ্ঠত্ব দেয়া হয়েছে?


এই আয়াতে মর্যাদা বোঝানোর জন্য যিকর শব্দটির ব্যবহার অত্যন্ত চমৎকার, কেননা এর অপর অর্থ হল উপদেশ৷ সুতরাং আল কুরআনে রয়েছে এই উম্মাতের যিকর, এর দ্বারা একই বাক্যে ফলাফল ও কারণ – দুটিকেই অত্যন্ত চমৎকারভাবে নিয়ে আসা হয়েছে; যেন বলা হচ্ছে: যদি তোমরা আল-কুরআনের উপদেশ গ্রহণ কর, তবে তোমরা তোমাদের কাঙ্খিত সম্মান ও মর্যাদা অর্জন করতে পারবে৷



আল কুরআন মানুষের নিকট স্বয়ং তার স্রষ্টার বার্তা৷ কোন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কারও কাছে কোন চিঠি বা বার্তা পাঠালে তা পড়ে, জেনে, বুঝে সে অনুযায়ী কাজ না করে সে কখনোই স্বস্তি পাবে না – যদি সত্যিই প্রেরক তার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়৷ সেক্ষেত্রে স্বয়ং স্রষ্টার পাঠানো বার্তা না পড়ে, না জেনে, বাস্তবায়ন না করে একে গিলাফে বন্দী করে তাকে উঠিয়ে রেখে কিভাবে একজন মুসলিম স্বস্তি পেতে পারে?


আমরা আজ আল কুরআন থেকে অনেক দূরে সরে গিয়েছি৷ যারা আল কুরআনের সাথে সামান্য কিছু সম্পর্ক রেখেছেন, তারা তা রেখেছেন শুধুমাত্র একে তিলাওয়াত বা পাঠ করার মাধ্যমে৷ আল-কুরআন বিশুদ্ধভাবে পাঠ করতে পারা লোকের সংখ্যাই কম, আর একে জেনে-বুঝে আমলে বাস্তবায়ন করা লোকের সংখ্যা তো নিতান্তই নগণ্য৷



এই যদি আমাদের অবস্থা হয়, তবে কিয়ামতের দিন আমাদের জন্য এক লজ্জাজনক দৃশ্য অপেক্ষা করছে। যেদিন স্বয়ং নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের বিরুদ্ধে আল্লাহর কাছে অভিযোগ পেশ করে বলবেন:


وَقَالَ ٱلرَّسُولُ يَرَبِّ إِنَّ قَوْمِى ٱتَّخَذُوا۟ هَذَا ٱلْقُرْءَانَ مَهْجُورًۭا
আর রাসূল বলবে, হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে৷

যে লোকগুলো আল্লাহকে, তাঁর রাসূলকে ভালবাসা ও তাঁদের প্রতি ঈমানের দাবী করছে, স্বয়ং সেই লোকগুলোর বিরুদ্ধেই হয়ত অভিযোগ আনা হবে: তারা আল-কুরআনকে অধ্যয়ন করে নি, আল-কুরআনের অর্থ শেখেনি, একে জীবনে বাস্তবায়ন করে নি – সর্বোপরি তারা আল কুরআনকে পরিত্যাগ করেছে৷



তাই এখনই সময় আল-কুরআনের দিকে ফিরে আসার৷ আল-কুরআনের দিকে ফিরে আসতে হলে আমাদেরকে সাধ্যমত কয়েকটি কাজ করতে হবে:
১) নিয়মিত আল কুরআনের তিলাওয়াত৷
২) সাধ্যমত একে মুখস্থ করা৷
৩) নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে এর অর্থ ও ব্যাখ্যা শেখা৷
৪) আল-কুরআনের অর্থ ও শিক্ষা নিয়ে গভীর চিন্তাভাবনা করা, যাকে আল কুরআনে তাদাব্বুর বলা হয়েছে৷ আল্লাহ তাআলা বলেন:




كِتَبٌ أَنزَلْنَهُ إِلَيْكَ مُبَرَكٌۭ لِّيَدَّبَّرُوٓا۟ ءَايَتِهِۦ وَلِيَتَذَكَّرَ أُو۟لُوا۟ ٱلْأَلْبَبِ
আমি তোমার প্রতি নাযিল করেছি এক বরকতময় কিতাব, যাতে তারা এর আয়াতসমূহ নিয়ে গভীরভাবে চিন্তা করে এবং যাতে বুদ্ধিমানগণ উপদেশ গ্রহণ করে৷



৫) আল কুরআনের শিক্ষাকে আমলে বাস্তবায়ন
৬) মানুষকে আল কুরআন শেখানো এবং আল কুরআনের দিকে আহ্বান জানানো৷



এই সমস্ত কাজগুলো করার মাধ্যমে আমরা যদি আবারো আল-কুরআনের দিকে ফিরে আসতে পারি, তবে আমরা সর্বোত্তম মানুষ হতে পারব বলে আশা করা যায়, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন:



خَيْرُكُمْ مَنْ تَعَلَّمَ الْقُرْآنَ وَعَلَّمَهُ
তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম তারাই যারা নিজেরা কুরআন শেখে ও অপরকে তা শেখায়!



………………………………………….
১ সূরা আল আম্বিয়া, ২১ : ১০৷
২ সূরা আল ফুরকান, ২৫ : ৩০৷
৩ সূরা সাদ, ৩৮ : ২৯৷
৪ সহীহুল বুখারী ৫০২৭, ৫০২৮, তিরমিযী ২৯০৭, ২৯০৮, আবূ দাউদ ১৪৫২, ইবনু মাজাহ ২১১, আহমাদ ৫০৭, ৪১৪, ৫০২, দারেমী ৩৩২৮ ৷


'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Twitter, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

‘বিসমিল্লাহ্‌’ মানে কি এটা কি আমরা জানি ?

‘বিসমিল্লাহ্‌’ মানে কি এটা কি আমরা জানি ?


প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন না
রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

bismillah-facebook-cover


ইসলাম যে কত সুন্দর আর ইসলামের জ্ঞানে যে কত গভীর তাৎপর্য ও সৌন্দর্য আছে এটা আমরা অনেকেই জানি, কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উপলব্ধি করে উঠতে পারিনা।কারণটা অনেকক্ষেত্রেই ইলম শিক্ষায় সময় বের করতে নিজের অনাগ্রহ এবং আগ্রহ থাকলেও দ্বীনের ইলম কার কাছ থেকে নিচ্ছি সেটার উপর নির্ভর করে পুরোপুরি।



শাইখ আহমাদ মুসা জিবরীল তাওহীদ-১ লেকচারে মিনিট পাঁচেক “বিসমিল্লাহ্‌”র অন্তর্নিহিত তাৎপর্য নিয়ে কিছু কথা বলেছেন।এই সামান্য জ্ঞানটাও যদি আমরা কাজে লাগাতে পারি তাহলে আমার বিশ্বাস এটা একটা “Lifetime Achievement”!বাহুল্য কাজ কিংবা ভালো কাজে না চাওয়া সত্ত্বেও লোকদেখানো মনোভাব থেকে মুক্ত হয়ে আমরা বুঝতে পারবো যে সিরাতুল মুস্তাকিমে থাকা আসলেই অনেক সহজ আলহামদুলিল্লাহ্‌ ! তাই শাইখের লেকচার থেকে কিছুটা আপনাদের জানানোর চেষ্টা করলামঃ


বিসমিল্লাহ্‌ এসেছে “বাসমালাহ” থেকে।তাওহীদের সকল দিকই(aspects) এই “বিসমিল্লাহ”র মধ্যে পরিস্ফুটিত হয়।তাওহিদ উল উলুহিয়্যাহ ,তাওহিদ উর রুবুবিয়া এবং তাওহিদ আসমা ওয়াসসিফাত এই তিনটাই।নিচের তিনটা পয়েন্টে আমরা দেখে নিই যে তাওহীদের এই aspect গুলো আসলে কি বোঝাচ্ছে-



প্রথমত, বিসমিল্লাহ্‌ বলে কোন কাজ শুরু করা মানেই এই সাক্ষ্য দেয়া যে আল্লাহ্‌ই আমাকে এই কাজ করার অনুমতি দিয়েছেন,যদি এই কাজে আল্লাহর সায় না থাকতো আমি কখনোই এ কাজ করতে পারতাম না।হে আল্লাহ্ একমাত্র তোমার সন্তুষ্টির(Only for your sake) জন্যই এ কাজটা করছি।



কেউ কখনো হারাম কাজ করতে গিয়ে বিসমিল্লাহ্‌ বলতে পারেনা।যদি বলে সে আসলে দ্বিগুণ গুনাহ করছে।কারণ, সে যখন বলে বিসমিল্লাহ্‌ সে তখন সাক্ষ্য দিচ্ছে যে আল্লাহ্‌ই তাকে এ কাজ করার অনুমতি দিয়েছেন অতচ আল্লাহ্‌ কখনোই সে কাজের বৈধতা দেননি।এটা হল একটা গুনাহ আর দ্বিতীয়টা হল ওই হারাম কাজের গুনাহ ।
এই ধারণাই হল তাওহীদ উল উলুহিয়্যাহ।



দ্বিতীয়ত, যখন আমরা কোন একটা জিনিস লিখি বা করি আমাদের মনে এই প্রশ্নটা আসা উচিৎ যে এই আমি লিখছি কে আমাকে এই লিখার ক্ষমতা দিল?এ কাজ করার ক্ষমতা আমায় কে দিয়েছেন?- আল্লাহ্‌ই আমাকে দিয়েছেন এই ক্ষমতা।তাই যখন আমরা বলি বিসমিল্লাহ্‌ তখন আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি


 “I couldn’t have done this without the power Allah has given me, Bismillah I am doing this by the power Allah has given it. Bismillah I eat because Allah has given me this provision and had it not been for the power Allah has given me I wouldn’t be able to chew it. Bismillah I write because if it wasn’t for Allah given me the power my hand wouldn’t be able to move”


এটা বলা আসলে “লা হাওলা ওয়ালা কুউওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ”বলার মত মানে “If it was not for his power I wouldn’t have done this act” এজন্যই আল্লাহ্‌ বলছেন “Every provision you have is from Allah”
এটা হল তাওহীদ আররুবুবিয়্যাহ।


তৃতীয়ত,বিসমিল্লাহ্‌ বলা মানে “Seeking Blessing by the name of Allah.You are using the name of Allah to Bless whatever you are doing.” অর্থাৎ আল্লাহ্‌র নামকে ব্যবহার করে যেই কাজটা আমরা করবো সেটার জন্য বরকত চাওয়া।আর এই ধারনাটাই হল তাওহীদ আসমা ওয়াস সিফাত।


[‘বিসমিল্লাহ’র এই ব্যাখ্যাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, তাই সম্ভবহলে অন্যদের কাছেও এই জ্ঞান পৌঁছে দিন:Both Online & Offline] লেখাটি সংগ্রহ করা হয়েছে “ঈনসাফ” এর ব্লগ থেকে।


(এ ওয়েব সাইটের সাথে সম্পৃক্ত অন্য ওয়েব সাইট অথবা অন্য ওয়েব সাইটে প্রদত্ত বিষয়-বস্তুর সাথে এ ওয়েব সাইটে প্রদত্ত বিষয়-বস্তুর সম্পৃক্ততা এবং এর সাথে সম্পৃক্ত অন্য ওয়েব সাইটে প্রবেশ করার ব্যাপারে কোনো দায়-দায়িত্ব কুরআনের আলো বহন করে না।


 তাতে প্রবেশ করবেন নিজ দায়িত্বেই। কারণ, সে সকল ওয়েব সাইট আমাদের দখলে নেই এবং তার বিষয়-বস্তু কিংবা ওয়েব সংক্রান্ত অন্যান্য প্রযুক্তিও আমাদের আয়ত্বে নেই।


 এবং এটাও মনে করা যাবে না যে, কুরআনের আলোর সাথে সম্পৃক্ত অন্যান্য ওয়েব সাইটে উপস্থাপিত জ্ঞান ও তথ্যের ব্যাপারে কুরআনের আলো একমত। কুরআনের আলো সে সব ওয়েবের লিংক দিয়ে শুধু কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে চায়। তাছাড়া সে সব ওয়েব সাইটে প্রদত্ত তথ্যের কোনো দায়-দায়িত্ব কুরআনের আলো কখনও বহন করে না।)


'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Twitter, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

Android App: iHadis

Android App: iHadis


প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন না
রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

 hadis হাদিস অ্যাপের ফিচারসমুহঃ 

13411619_969901039796740_7963246147866824179_o


– ম্যাটেরিয়াল ডিজাইনঃ app এর ডিজাইনের দিকে বেশ অনেকটা সময় ব্যয় করা হয়েছে। সাদার সাথে বিভিন্ন কালার কম্বিনেশন করা হয়েছে। হোমপেজে শুরুতেই চমক আছে – ২ টা ভিউ রাখা হয়েছে- যে যেটা পছন্দ করেন। নতুন অ্যাপে বেশ কয়েকটি হাদিসের বই দেয়া হবে। বই> অধ্যায়> হাদিস — এই প্যাটার্ন ফলো করা হয়েছে।



– সার্চঃ যাই সার্চ করেন না কেন সব হাদিসের বইয়ের ভেতর খুঁজে রেজাল্ট আসবে ১ সেকেন্ডের মধ্যে ইনশাল্লাহ, হ্যাঁ এতটাই ফাস্ট ইউজার এক্সপেরিয়েন্স দিতে যাচ্ছে ihadis হাদিস অ্যাপ
– ড্রয়ার : সুদৃশ্য একটি ড্রয়ার আছে আমাদের অ্যাপে। এতে বুকমার্ক, সেটিংস সহ বেশ কিছু অপশন আছে।


– চ্যাপটার পেজ : হাদিসের রেঞ্জসহ হাদিসের অধ্যায়গুলো দেখা যাবে। অধ্যায়ে ক্লিক করলে পরের পেজে হাদিস দেখাবে


– হাদিস পেজ : ihadis হাদিস অ্যাপের অন্যতম মুল আকর্ষণ হাদিস পেজ। মাল্টিপল ভিউ এবং সিঙ্গেল ভিউ- এই দুইটি ভিউই আছে, যা অন্য কোন (national/international) হাদিসের অ্যাপে নেই আমার জানামতে। 


যেন বই থেকেই হাদিস পড়ছি – এই অনুভূতি দেবে মাল্টিপল ভিউ। আরও রয়েছে স্মুথ স্ক্রল এক্সপেরিয়েন্স। এক হাদিস থেকে দ্রুত আরেক হাদিসে জাম্প করার সুবিধাও রয়েছে। সিঙ্গেল ভিউতে হাদিসটা আরও বেশি হাইলাইট হবে, একটি হাদিসের উপর মনোযোগ ধরে রাখা সহজ হবে। হাদিস পড়তে পড়তে জ্ঞানের সাগরে ডুব দিতে পারবেন পাঠককুল – এমনটাই আশা করছি আমরা।
– চ্যাপটার পেজ : হাদিসের রেঞ্জসহ হাদিসের অধ্যায়গুলো দেখা যাবে। অধ্যায়ে ক্লিক করলে পরের পেজে হাদিস দেখাবে
– কোন অ্যাড নেই


যে সকল হাদিস গ্রন্থ আছেঃ
১. সহিহ বুখারী
২. সহিহ মুসলিম
৩. আবূ দাউদ
৪. তিরমিজী
৫. ইবনে মাজাহ
৬. সহিহ হাদিসে কুদসী
৭. ৪০ হাদিস


Playstore Link: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.ihadis.ihadis



'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Twitter, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

Android App: অর্থপূর্ণ নামায (সালাত) শব্দসহ

Android App: অর্থপূর্ণ নামায (সালাত) শব্দসহ


প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন না
রহমান রহীম আল্লাহ্‌ তায়ালার নামে-

 নামাযে (সলাতে) আল্লাহর সামনে দাঁড়িয়ে কি বলছেন তা কি জানেন??

13227373_499611420249119_333068579871727857_o

অর্থপূর্ণ নামায (সলাত) এমন একটি অ্যাাপ যার দ্বারা আপনি নামাযের পঠিত সূরা, তসবিহ, দোআ ইত্যাদির অর্থ (প্রতিটি শব্দের অর্থ সহ) শিখতে পারবেন।
:::::এতে আছে:::::


১। সলাতে(নামাযে) পঠিত সূরা, তাসবিহ, দোআর অর্থ
২। সূরা ফাতিহাহ এবং শেষ ১৩ সূরা
৩। শব্দে শব্দে অনুবাদ, গভীর শাব্দিক এনালাইসিস ও তাফসির আহসানুল বায়ান
৪। সলাতের ওয়াক্ত, ওয়াক্ত নোটিফিকেশান এবং কিবলা
৫। Pinch zoom করে মন মত ফন্ট সাইজ পরিবর্তন করে নিন
৬। ছবি ও লেখা শেয়ার করার সুবিধা
৭। কোন অ্যাড নেই!
নতুন ১.১ এ যা এসেছেঃ
৮। নামাযের সময়সূচী দেখার জন্য উইজেট সুবিধা
৯। Marshmellow আর lolipop e crash সংশোধন
১০। কিছু ডিজাইন আপডেট



Playstorelink:https://play.google.com/stor/apps/details?id=com.greentech.salatbn

'আপনিও হোন ইসলামের প্রচারক'
প্রবন্ধের লেখা অপরিবর্তন রেখে এবং উৎস উল্লেখ্য করে
আপনি Facebook, Twitter, ব্লগ, আপনার বন্ধুদের Email Address সহ অন্য Social Networking ওয়েবসাইটে শেয়ার করতে পারেন, মানবতার মুক্তির লক্ষ্যে ইসলামের আলো ছড়িয়ে দিন। "কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা" [সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪]

Copyright @ 2013 Islamic Entertainment..